ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসি
৪ বছর মেয়াদী
ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসি
মেডিকেল সাইন্সের দ্রুত উন্নতির হেলথ সায়েন্স এবং কেমিক্যাল সায়েন্সের ঠিক মাঝামাঝি জায়গায় ফার্মেসি বিষয়টির অবস্থান। এই পেশায় একজন ফার্মাসিস্টের দায়িত্ব নিয়মিত ঔষধের ব্যবহার নির্দিষ্ট করা। Pharmacy কোর্সটি যারা সম্পন্ন করবে তারা সরকারি অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পাবে। মেডিকেল সায়েন্সের দ্রুত উন্নতির ফলে প্রতিদিনই আসছে বাজারে নতুন নতুন ঔষধ। আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠীর কারণে ফার্মাসিস্টের চাহিদা ক্রমাগত ভাবে বেড়েই যাচ্ছে। বিদেশে বিরাট অংকের ঔষধ আমাদের দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে।
মেডিকেল সায়েন্সের দ্রুত উন্নতির ফলে প্রতিদিনই আসছে বাজারে নতুন নতুন ঔষধ। আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠীর কারণে ফার্মাসিস্টের চাহিদা ক্রমাগত ভাবে বেড়েই যাচ্ছে। বিদেশে বিরাট অংকের ঔষধ আমাদের দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে।
ক্যারিয়ার গঠনে ফার্মেসির ভূমিকা
S.S.C তে জিপিএ ২.৫ পেয়ে পাশ করে যারা প্রথমত প্রফেশনাল কোর্সে পড়াশোনা করতে চান, তাদের জন্য ভাল খবর হল ভবিষ্যতে ভাল ক্যারিয়ার গঠনের জন্য অল্প বয়সেই Diploma in Pharmacy কোর্সটি সম্পন্ন করে অনায়াসে একটি সরকারি (নিশ্চিত চাকরি) অথবা বেসরকারি ভাল চাকরি করতে পারবেন। ফার্মাসিস্ট হিসেবে মোটামুটি চার ধরনের কাজ করতে পারবেন।
১। রিটেল ফার্মাসিস্ট ২। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মাসিস্ট
৩। হসপিটাল ফার্মাসিস্ট ৩। রিসার্চ ফার্মাসিস্ট।
ফার্মেসি পড়তে যে সমস্ত ল্যাব প্রয়োজন
1. Anatomy Lab
2. Physiology Lab
3. Community Medicine Lab
4. Microbiology Lab
5. Computer Lab
6. Pharmacy Lab
7. Physics Lab
8. Chemistry Lab

ভর্তির যোগ্যতা
রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অধীনে ফার্মেসি কোর্সের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জীববিজ্ঞানসহ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫।